আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘দেশে ফেরার সুনির্দিষ্ট তারিখ তারেক রহমান জানাননি। তবে তিনি দ্রুত দেশে ফিরবেন। তাঁর ফেরার প্রস্তুতি চলছে। দেশের মানুষ, বিএনপি, জনগণ সবাই তাঁর অপেক্ষায় আছে; তাঁর প্রতিক্ষায় আছে। তিনি সেটা ভালোভাবেই বোঝেন। দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি। যেকোনো সময় দেশে চলে আসবেন তারেক
দেশ গণতন্ত্রের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং সময়মতো নির্বাচন হবে—এমন প্রত্যাশা ব্যক্ত করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এখন শুধু একটু ধৈর্য ধরতে হবে। আমরা একটু ধৈর্য ধরি, একটু সময় দিই।’
‘আর বিচার করবে বিভাগ বিচার। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় আনার বিষয়ও আছে। যারা বিচারের আওতায় আসবে, তার জন্য প্রায় ৬ মাস সময় আছে। আর যারা এর মধ্যে আসবে না, তাদের জন্য তো আগামী সরকার আছেই’, যোগ করেন আমীর খসরু।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘বৈঠক নিয়ে আমরা (বিএনপি) সন্তুষ্ট।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ সময় আজ শুক্রবার বেলা ২টায় লন্ডনে ডরচেস্টার হোটেলে তাঁদের বৈঠক শুরু হয়। শেষ হয় বেলা সাড়ে ৩টায়।
আগামী শুক্রবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে লন্ডনে বৈঠক করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এবারও বৈঠককে সামনে রেখে লন্ডন গেলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে জনমনে সন্দেহের উদ্রেক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘যদি একটি ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে সেই ক্ষুদ্র অংশের স্বার্থ রক্ষার জন্য
অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দল ও জনগণের মতামত ছাড়া ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট ঘোষণা করেছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। আজ বুধবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় এ অভিযোগ করেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
কথার মারপ্যাঁচে সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে অভিযোগ করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সংস্কার গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার জন্য। যাঁরা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে যেতে চাচ্ছিলেন, তারা কেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন! কোন কোন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হয়েছে, তা কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? সংস্কারের
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে ক্যাসিনোতে পরিণত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তাই পুঁজিবাজারকে স্থিতিশীল করতে ক্ষমতায় গেলে বিএনপি পুঁজিবাজারের ‘পলিটিক্যাল ওনারশিপ’ নেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের খবরের বিষয়ে বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগে তিনি কোনো সংকট দেখছেন না। তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, ‘কোথায় সংকট?’ আজ শনিবার রাজধানীর নিকুঞ্জে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) আয়োজিত ‘ক্যাপিটাল
চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হতে পারে। এর জন্য ডিসেম্বর পর্যন্ত যেতে হবে কেন, তার আগেই হতে পারে।’
প্রশ্নবিদ্ধ জিডিপির (মোট দেশজ উৎপাদন) ওপর ভিত্তি করে নতুন বাজেট তৈরি হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এর মাধ্যমে মূলত আমরা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের বাজেটের ধারাবাহিকতা দেখতে পাচ্ছি। সেখান থেকে আলাদা করে কোনো কিছু করা হয়নি।’
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করে দেশকে অস্থিরতার দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার রাজধানীর বনানীর এক হোটেলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই মন্তব্য করেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আওয়ামী লীগের সমর্থক হয়েও যারা বিএনপির নেতা-কর্মীদের হয়রানি করেনি, বিএনপি কার্যক্রমে বাধা দেয়নি, যাদের সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে, তাদের দলের সদস্য হতে বাধা নেই।
দেশে এখন বিনিয়োগের সার্কাস চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘আমরা তো এখন বিনিয়োগের সার্কাস দেখছি। যারা বিনিয়োগ বোঝে, তারা জানে বিনিয়োগ হবে না। যখন জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার হবে, তখনই বিনিয়োগকারীরা আশ্বস্ত হবে।
কোনো মহামানব তৈরির জন্য বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করেনি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘কোনো মহামানবকে দায়িত্ব দেওয়ার জন্য বাংলাদেশের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করে নাই, ত্যাগ স্বীকার করে নাই। আর কোনো মহামানব কোনো দেশের গণতন্ত্রের সমাধান দেবে